সত্যি বুঝতে পারছি না যে এদের সমস্যা টা কোথায়,আজকে অন্য এক দেশ আমাদের দেশকে attack করলো সেই দেশ যে অনবরত আমাদের দেশের পিছনে লেগেই চলেছে আজ থেকে নয় অনেক অনেক বছর আগে থেকে,শুধু পাকিস্থান নয় আর ও অনেক দেশ যারা আমাদের দেশকে নিজেদের শাসনে রাখতে ছেয়েছিল। এর আগে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস আমাদের দেশকে, তার নিজের দেশ কে রক্ষার জন্য অনেক ঝুঁকি নিয়েছিলেন কিন্তু গান্ধীজি,নেহেরু তাকে সরিয়ে দেয়।বর্তমানে উরির attack এর পরিবর্তে পাকিস্থান কেও attack করা হয়েছিল ঠিক ই কিন্তু তাতে তারা দমে নি,দমবেও না যদি এদের বিরুদ্ধে strictly কোনো action না নেওয়া হয়।তাই দয়া করে সব মন্ত্রীদের বলছি আপনারা নিজেদের কথা, নিজেদের ভোটের কথা ,নিজেদের আসনের কথা না ভেবে আসুন আমরা সবাই মিলে আমাদের দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি,দেশের সব মানুষ মিলে জোট করে শুধু পাকিস্থানের বিরুদ্ধে নয় সেই সব দেশের বিরুদ্ধে যারা আমাদের দেশ কে ডমিনেট করে চলেছে নিজেরা জোট করে যারা আমাদেরকে হারতে বাধ্য করেছে সেই চিন ও পাকিস্থানের বিরুদ্ধে ।আমরা নিজেরা সবাই জানি একজন একটা লাঠি যতটা সময়ে ভাঙতে পারে তার থেকে অনেক কম সময় লাগবে দশ জন মিলে সেই লাঠি ভাঙতে।
আমার মনে হয় যদি সত্যি দেশের এক এক জন মানুষ প্রাইম মিনিস্টার কে বা চীফ মিনিস্টার কে তার পদে যোগ্য বলে না মনে করে তাহলে তার পরিবর্তে এমন কাউকে আনা উচিৎ যাকে প্রত্যেকেই সন্মান করবে তার পদ অনুযায়ী এবং এমন কাউকেই আনা উচিৎ যার মধ্যে থাকবে লিডারশিপ কোয়ালিটি যে, যেকোনো পরিস্থিতিতে কুইক ডিসিশন নিতে পারবে
যে হবে প্রকৃত একজন শিক্ষিত মানুষ সব দিক থেকে। অবশ্যই তাকেও কোয়ালাইফাইড হতে হবে এডুকেশন এর দিক থেকেও তাহলে তার বিরুদ্ধে কারোর কোনো মতামত প্রকাশ করার ক্ষমতা থাকবে না কেউ বলবে না দেখো চা দোকানদারের ছেলে প্রধান মন্ত্রী হয়েছে ,দেশের কি অবস্থা।
যে হবে প্রকৃত একজন শিক্ষিত মানুষ সব দিক থেকে। অবশ্যই তাকেও কোয়ালাইফাইড হতে হবে এডুকেশন এর দিক থেকেও তাহলে তার বিরুদ্ধে কারোর কোনো মতামত প্রকাশ করার ক্ষমতা থাকবে না কেউ বলবে না দেখো চা দোকানদারের ছেলে প্রধান মন্ত্রী হয়েছে ,দেশের কি অবস্থা।
আর সত্যি বলতে কি এই ভাবে কি একটা গোটা দেশ চলতে পারে?যেখানে একজন প্রধান মন্ত্রী কে একজন মুখ্য মন্ত্রী সন্মান করে না আবার একজন প্রধান মন্ত্রী একজন মুখ্য মন্ত্রীকে সন্মান করে না দুজন একে অপরকে ঠোকা দিয়ে কথা বলছেন সব সময়, পার্লামেন্ট এ তো রীতিমত বাচ্চাদের মতো লড়াই চলে।তাই দেখা যাচ্ছে যেখানে সেন্ট্রাল র এবং স্টেট এর মন্ত্রীদের মধ্যে কোনো মিল নেই সেখানে টেররিস্ট অ্যাটাক হবে নাতো কি হবে?যে দেশে কারোর মধ্যে কোনো একতা নেই যে দেশে এখনো হিন্দু মুসলিম নিয়ে লড়াই চলছে বাচ্চাদের মতো,কি করে আমরা ভুলে যাই যখন আমাদের দেশ ব্রিটিশের অধীনে ছিল তখন সেই দেশ কে রক্ষার জন্য হিন্দু সহ মুসলিম সম্প্রদায় রাও অবদান রেখেছিলে।সেই দেশে তো এমন অবস্থা হবেই যেখানে সেই দেশের সংবিধানেই বড় বড় অক্ষরে লেখা আছে
ভারতবর্ষ একটি "সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র"
যেখানে সকলের সমান অধিকার আছে।
তাই সেই দেশে উচিৎ রাষ্ট্রপতি শাসন আইন জারি করা।যার কথা দেশের প্রত্যেকটি মানুষ শুনতে বাধ্য।সেন্ট্রাল এ এক পার্টি আর স্টেট এ আর এক পার্টি এমন করলে দেশ চলবে না। আর সব কিছুর জন্য বলির পাঁঠা হবে দেশের সাধারণ মানুষ ,চলবে অরাজকতা।তাই উচিৎ দেশের যুব সম্প্রদায় কেও সুযোগ দেওয়া ।
আর এটাই বা কি রকম নিয়ম যে আমাদের দেশের কোনো মন্ত্রীই এডুকেশন গত দিক থেকে qualified নন।কেউ মাধ্যমিক পাস কেউ উচ্চ মাধ্যমিক পাস।এরা নাকি দেশ চালাবে । আমার মনে হয় যারা দেশ চালানোর কাজে যুক্ত তাদের এডুকেশন কোয়ালিফিকেশন সব চেয়ে বেশি হওয়া উচিত,কারণ এটা দেশের দেশের প্রশ্ন।সয়ং প্রধান মন্ত্রী ডিসটেন্স এ পড়াশোনা করেছেন আর শিক্ষা মন্ত্রীর পড়াশোনা তো রহস্য জনক।কোনো ঠিক নেই কোথা থেকে কি পড়াশোনা করেছেন।যেখানে দেশের কত qualified ছেলে মেয়ে ঘরে বসে আছে কোনো চাকরি নেই।তাদের দেশ চালাতে দিলে অনেক ভালো ভাবে দেশ চলবে অন্তত এই সব মন্ত্রীদের থেকে।একটা পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করা ছেলে বা মেয়ে যদি প্রফেসর হতে চায় তাহলে তার জন্য তাকে নেট ক্লিয়ার করতে বলা হয় নাহলে সে সেই পদের জন্য যোগ্য নয়।তাহলে যদি আমাদের জন্য যদি এমন আইন থাকে তাহলে উচিৎ মন্ত্রী পদে যাওয়ার জন্য পরীক্ষা দাওয়া।
আজ technology যতটা উন্নতি করেছে সেই সঙ্গে তাল মিলিয়ে ততটা উন্নতি মন্ত্রী দের করা উচিৎ ছিল সেটা তারা করতে পারেন নি তাদের ভাবনা চিন্তায় তাই তারা অনবরত জোট পাকাচ্ছে একে অপরের বিরুদ্ধে।তাইএই সব না ভেবে কি ভাবে দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়া যায় সেই চেষ্টা করা উচিত আর এই চেষ্টায় যাদের প্রতিদান হবে সব থেকে বেশি তারাই হোক দেশের মন্ত্রী,তাদের নিয়েই গঠিত হোক ক্যাবিনেট, পার্লামেন্ট। আর ভোট দাও ভোট দাও করে চিৎকার বন্ধ হোক,সব থেকে বড় কথা ভোট এর জন্য অন্তত স্কুলকে ভোট এর বুথ হিসেবে ব্যাবহার করা বন্ধ হোক।কারণ স্কুল এর ছেলে মেয়ে হল দেশের ভবিষ্যত। তাদের সময় নষ্ট করার অধিকার কারোর নেই।
তাই দেশের মন্ত্রী সহ দেশের প্রত্যেকটি মানুষেরই যে একে অপরকে দরকার এটা বুঝে সবাই কে এগিয়ে আসতে হবে।তবেই ভারত উন্নতির শিখরে একদিন নিশ্চয়ই উঠবে আর আমরা বলতে পারব আমাদের ভারত মহান।
বন্দেমাতরম।।।
বন্দেমাতরম।।।
Comments
Post a Comment